বরাবর
মাননীয় মেয়র
আনিসুল হক
উত্তর সিটি করপোরেশন
ঢাকা
বিষয় : গুলশান পার্ক উদ্ধার প্রসঙ্গে।
জনাব
শুভেচ্ছা
নিবেন। গুলশান পার্কটি অনেকদিন একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের দখলে ছিল। পরে
পার্কটি উদ্ধার করা হয়। কিন্তু বর্তমানে নতুন করে একটি কাবের সাইন বোর্ড
পার্কের বিভিন্ন স্থানে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। একটি স্থাপনাও তৈরি করা হয়েছে
পার্কের ভিতরে। বিগত সময়ে লক্ষ্য করা গেছে যে পার্কগুলোতে একটি কাব বা
সংগঠনের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রাখা হয়। তারপর ধীরে ধীরে পার্ক,মাঠটি তাদের দখলে
নিয়ে নেয়। ফলে স্থানীয় শিশু-কিশোরদের খেলাধূলার সুযোগ বঞ্চিত হয়। বিনোদনের
সুযোগের অভাবে শিশুরা ক্রমেই মাদক ও অন্যান অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।
এমতবস্থায়
নাগরিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে আপনি পার্কটি রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা নিবেন।
আমরা বিশ্বাস করি অন্য কোন প্রতিষ্ঠান নয় বরং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এই
পার্কটি রক্ষনাবেক্ষনে সক্ষম।
ধন্যবাদসহ
সৈয়দ সাইফুল আলম
+৮৮০..................................
অনুলিপি
১. চেয়ারম্যান রাজউক
২. পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন
৩. বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন
৪. বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবি সমিতি
শহুরে যান্ত্রিক জীবন প্রায়ই বড্ড ক্লান্ত হয়ে পড়ি। সত্য বলতে প্রতি মুহূতেই সুযোগ খুঁজি শহর থেকে পালাতে। কিছু করতে চাই । তাই ইচ্ছার বিরুদ্ধে রোবোটিক জীবন যাপন করতে হয় এ শহরে । জীবনের শুরুটা আমার ছোট এক শহরে। প্রাণবন্ত শহর ছেড়ে নিতান্ত বাধ্য হয়েই এই শহুরে জীবনের স্বাদ নিতে আসি। সত্যিই আবার ফিরে যাব আমার শহরে। আমি গুছিয়ে আমার ক্লান্তির কথা কাউকে বলতে পারি না, বলতে পারি না আমার স্বপ্ন কিংবা হতাশার কথা। তারপরও চেষ্টা করলাম " এই যান্ত্রিক শহর থেকে নিজেকে মুক্তির দেওয়ার পথটা জানানোর।
Showing posts with label গুলশান পার্ক. Show all posts
Showing posts with label গুলশান পার্ক. Show all posts
Thursday, February 4, 2016
Subscribe to:
Posts (Atom)