পাশেই একজন সিনিয়ন কর্তা এসে বললেন আপনি হাসি দিলেন কেন। বললাম তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন কেমন আছি আর যেহেতু তার সাথে পূর্ব পরিচয় ছিল তাই আমি হাসি দিয়েছি।
সিনিয়র কর্তা ক্ষ্যাপে গেলেন। সরকারী লোকের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলো, দেখি ব্যাগ দেখি আইডি কার্ড কই, কোথায় যাব, কোথা থেকে আসলাম, কি করি তা বলছি। ব্যাগে কিছু কার্ড দেখে বলল এগুলো কি। বললাম এটি একটি অনুষ্ঠানের দাওয়াতপত্র।
তিনি মহাক্ষ্যাপা সরকারী লোকের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলে।
যিনি আমার পূর্ব পরিচিত ছিলেন তিনি বার বার বুঝাতে চাচ্ছেন আমার সাথে কি ভাবে পরিচয়। সিনিয়র কিছুই শুনবেন না।তিনি বার বার আইনের লোকের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলার অপরাধ স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন।
আমি তাজ্জব হয়ে আছি। কোন আইনে সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলা যায় না।
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে আমার ডান্ডি কার্ড নেই । আছে ভোটার আইডি কার্ড /জাতীয় পরিচয়পত্র সেই কার্ডের কোন অর্থবহন করে না চেকপোস্টে।
কারণ যে রাষ্ট্রের মানুষের মাঝে ধারণা থাকে হাসি দিয়ে কথা বলা অপরাধ। সে রাষ্ট্রে ডান্ডি কার্ডই ভরসা। সবাই স্বাধীন দেশের স্বাদ নেয়। কিন্তু দেশ এখনো ডান্ডি কার্ডেই বন্দি।
যিনি আমার পূর্ব পরিচিত ছিলেন তিনি বার বার বুঝাতে চাচ্ছেন আমার সাথে কি ভাবে পরিচয়। সিনিয়র কিছুই শুনবেন না।তিনি বার বার আইনের লোকের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলার অপরাধ স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন।
আমি তাজ্জব হয়ে আছি। কোন আইনে সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলা যায় না।
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে আমার ডান্ডি কার্ড নেই । আছে ভোটার আইডি কার্ড /জাতীয় পরিচয়পত্র সেই কার্ডের কোন অর্থবহন করে না চেকপোস্টে।
কারণ যে রাষ্ট্রের মানুষের মাঝে ধারণা থাকে হাসি দিয়ে কথা বলা অপরাধ। সে রাষ্ট্রে ডান্ডি কার্ডই ভরসা। সবাই স্বাধীন দেশের স্বাদ নেয়। কিন্তু দেশ এখনো ডান্ডি কার্ডেই বন্দি।